বিকাশ লেনদেনে নিরাপদ থাকার উপায় কী? bkash in bangladesh bKash App
bkash live chat-https://www.bkash.com/help/livechat
bKash helpline number 24 hours- call 16247
bkash dial code-16247
Email – support@bkash.com
বিকাশ হেল্পলাইনে (১৬২৪৭) কল করুন, ইমেইল করুন support@bkash.com-
bKash App – https://www.bkash.com/app

বিকাশ লেনদেনে নিরাপদ থাকার উপায় কী?bkash dial code-16247,
যা করবেন:
১। বিকাশ রেজিস্ট্রেশনের সময় সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিন। ভবিষ্যতে পিন ভুলে যাওয়া, মোবাইল হারিয়ে ফেলা বা অন্য কোনো সমস্যার সময় এই তথ্যগুলো দিয়েই আপনার একাউন্ট ভেরিফাই করা হবে।
২। আপনার পিন, সিক্রেট কোড ও সিকিউরিটি কোড কারো সাথেই শেয়ার করবেন না এবং সবসময় গোপন রাখুন।
৩। নিজের বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করে নিজেই সব লেনদেন করুন। এতে আপনি লেনদেনের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ এবং স্পষ্ট ধারণা রাখতে পারবেন।
৪। টাকা পাঠানোর আগে ও সময় সতর্ক থাকুন। একাউন্ট নম্বর, টাকা পরিমাণ, কোড, পিন—সবকিছু ভালোভাবে যাচাই করুন।
৫। এজেন্ট পয়েন্ট থেকে টাকা তোলার সময় শুধুমাত্র “Cash Out from Agent” অপশন ব্যবহার করুন।
৬। প্রতিটি লেনদেনের আগে ও পরে একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করুন।
৭। *247# ডায়াল করে বিকাশ থেকে আসা মেসেজ ঠিকমতো পেয়েছেন কিনা নিশ্চিত হোন এবং ব্যালেন্স মিলিয়ে নিন।
৮। আপনার মেসেজ ইনবক্স খালি রাখুন যাতে কনফার্মেশন মেসেজ ঠিকমতো আসতে পারে।
৯। মোবাইল হারিয়ে গেলে দ্রুত ১৬২৪৭ নাম্বারে কল করে বিকাশকে জানান।
১০। কোনো তথ্য জানার প্রয়োজনে বিকাশ হেল্পলাইনে (১৬২৪৭) কল করুন, ইমেইল করুন support@bkash.com-এ অথবা লাইভ চ্যাটে যোগাযোগ করুন।
যা করবেন না:
১। পিন, সিক্রেট কোড বা সিকিউরিটি কোড কোথাও লিখে রাখবেন না এবং কারো সঙ্গে শেয়ার করবেন না। বিকাশ কখনো এই তথ্য চাইবে না।
২। লটারী বা পুরস্কারের মেসেজ কিংবা ফোন কলে প্রতিক্রিয়া জানাবেন না। সন্দেহ হলে বিকাশ হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন।
৩। অপরিচিত কারো হাতে আপনার মোবাইল ফোন দিবেন না।
৪। অন্য কারো একাউন্ট ব্যবহার করে টাকা পাঠাবেন না। রেজিস্ট্রেশন ফ্রি, তাই নিজের একাউন্ট ব্যবহার করুন।
৫। “Send Money” অপশনের মাধ্যমে এজেন্টের ব্যক্তিগত একাউন্টে কখনো ক্যাশ আউট করবেন না।
বিকাশ একটি প্রযুক্তি নির্ভর নিরাপদ টাকা লেনদেনের মাধ্যম। তবে ব্যবহার সংক্রান্ত ভুল বা প্রতারণা হলে বিকাশ দায়ী থাকবে না। এই নির্দেশনাগুলো গ্রাহক সহায়তার জন্য তৈরি করা হয়েছে এবং কোনো চুক্তিমূলক দাবি নয়। বিকাশ কর্তৃপক্ষ যেকোনো সময় নীতিমালা, চার্জ বা সেবার ধরনে পরিবর্তন আনতে পারে।
সব ধরনের লেনদেন বিকাশ লিমিটেডের নির্ধারিত শর্ত অনুযায়ী পরিচালিত হবে।Download Ebook by scan following link

“Bkash Cash Out Charge কতো এবং কীভাবে কম খরচে ব্যবহার করবেন?”
Bkash হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস। কিন্তু অনেকেই জানতে চান – Cash Out করলে কত টাকা চার্জ কাটে?
চলুন বিষয়টা সহজভাবে জেনে নেই।
🔹 বর্তমান Bkash Cash Out চার্জ:
- Agent থেকে Cash Out: প্রতি ১,০০০ টাকায় ১৮.৫০ টাকা (১.৮৫%) চার্জ।
- App ব্যবহার করে নির্দিষ্ট Agent নম্বরে Cash Out করলে: চার্জ কিছুটা কমে যায়। অনেক সময় ১৪.৯০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে (১.৪৯%)।
খরচ কমানোর টিপস:
- Bkash App ব্যবহার করুন – এটি নিরাপদ এবং কম চার্জ নেয়।
- মাসে সীমিত সংখ্যক Transaction রাখুন – প্রয়োজন ছাড়া Cash Out করবেন না।
- Trusted Agent নির্বাচন করুন – ভুল নম্বরে টাকা পাঠিয়ে চার্জ বা ঝামেলা এড়ান।
বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করনীয়
বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে করণীয় – সহজ গাইড
বিকাশ একাউন্ট হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেলে অনেকেই ভয় পান বা বিভ্রান্ত হন। আসলে এই সমস্যার সহজ সমাধান আছে, শুধু আপনাকে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। নিচে একদম মানবিক ও ব্যবহারযোগ্য ভাষায় জানানো হলো—বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হলে কী করবেন:
বিকাশ একাউন্ট বন্ধ হওয়ার সাধারণ কারণগুলো:
- ভুল পিন বারবার দেওয়া
- দীর্ঘদিন একাউন্টে কোনো লেনদেন না করা (Inactivity)
- অসঙ্গত বা সন্দেহজনক লেনদেন
- এনআইডি বা তথ্য যাচাইয়ে সমস্যা
- সিম পরিবর্তন বা হারিয়ে যাওয়া
করণীয়:
১. বিকাশ হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন
- দ্রুত ১৬২৪৭–এ কল করুন (যেকোনো অপারেটর থেকে)।
- কাস্টমার কেয়ারে আপনার সমস্যার বিস্তারিত জানান।
- আপনার নাম, রেজিস্ট্রার মোবাইল নম্বর, জন্মতারিখ, এনআইডি নম্বর—এই তথ্যগুলো হাতের কাছে রাখুন।
২. ন্যূনতম ১টি পরিচয় যাচাইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকুন
- এনআইডি নম্বর / জন্মনিবন্ধন
- মায়ের নাম
- শেষ লেনদেনের তারিখ ও পরিমাণ
- কোথা থেকে টাকা পাঠানো বা তোলা হয়েছিল
৩. বিকাশ কেয়ার সেন্টারে যেতে হতে পারে
যদি ফোনে সমাধান না হয়, তাহলে নিকটস্থ বিকাশ কেয়ার পয়েন্টে বা গ্রামীণফোন সেন্টারে যেতে হতে পারে।
৪. মোবাইল সিমটি চালু রাখুন
আপনার মোবাইল নম্বরটি যেটি বিকাশে রেজিস্টার করা ছিল, তা চালু রাখুন। প্রয়োজনে বিকাশ আপনার নম্বরে ভেরিফিকেশন বা পুনরায় এক্সেস দেয়ার চেষ্টা করতে পারে।
কী করবেন না:
- ভুলভাল কোড দিয়ে বারবার চেষ্টা করবেন না
- অপরিচিত কারো কাছে একাউন্ট খোলার বা অনলক করার জন্য তথ্য দেবেন না
- লটারী বা পুরস্কারের নামে প্রতারণামূলক মেসেজে বিশ্বাস করবেন না
বিকাশ একাউন্ট অন্য সিমে ট্রান্সফার
বিকাশ একাউন্ট অন্য সিমে ট্রান্সফার – কীভাবে করবেন? (সম্পূর্ণ গাইড)
আপনার পুরনো সিম হারিয়ে গেছে বা নতুন সিমে বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করতে চান? অনেকেই ভাবেন বিকাশ একাউন্ট কি অন্য সিমে ট্রান্সফার করা যায়? উত্তর হচ্ছে — হ্যাঁ, সম্ভব, তবে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হবে।
বিকাশ একাউন্ট কি অন্য নম্বরে ট্রান্সফার করা যায়?
না, বিকাশ একাউন্ট সরাসরি এক নম্বর থেকে অন্য নম্বরে ট্রান্সফার করা যায় না।
বিকাশ একাউন্ট সবসময় একটি নির্দিষ্ট মোবাইল নম্বরের সঙ্গে যুক্ত থাকে।
তবে যদি আপনি আপনার পুরনো সিম হারিয়ে ফেলেন বা সিম চেঞ্জ করেন, তাহলে কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতির মাধ্যমে একই নম্বর নতুন সিমে পুনরায় বিকাশ একটিভ করা যায়।
করণীয় (সিম হারানো বা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে):
১. নতুন সিম সংগ্রহ করুন (সেই পুরনো নম্বরটির)
- মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ার থেকে একই নম্বরের রিপ্লেসমেন্ট সিম নিন।
২. *সিম অ্যাক্টিভ হবার পর 247# ডায়াল করুন
- বিকাশ মেন্যুতে ঢুকে আপনার আগের পিন ব্যবহার করে লগইন করার চেষ্টা করুন।
৩. বিকাশ অ্যাকাউন্ট অ্যাক্টিভ না হলে হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন
- ১৬২৪৭–এ কল করে জানাতে হবে যে আপনি নতুন সিমে আপনার আগের নম্বর চালু করেছেন।
- আপনার পরিচয় যাচাইয়ের জন্য কিছু তথ্য দিতে হবে:
- এনআইডি নম্বর
- জন্ম তারিখ
- শেষ লেনদেনের তথ্য
- মায়ের নাম ইত্যাদি
যদি আপনি নতুন নম্বরে বিকাশ চালু করতে চান:
এর অর্থ হবে – নতুন করে একটি বিকাশ একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। পুরনো একাউন্ট থেকে টাকা নতুন একাউন্টে নিতে চাইলে “Send Money” করে নিতে হবে।
সতর্কতা:
- কারো কাছ থেকে সিম কিনে বা ধার নিয়ে বিকাশ চালু করবেন না।
- পিন, সিক্রেট কোড বা এনআইডি তথ্য কাউকে দিবেন না।
- নতুন সিম অ্যাক্টিভ হওয়ার আগে নিজের বিকাশ অ্যাকাউন্টে লেনদেন করবেন না।
উপসংহার:
বিকাশ একাউন্ট অন্য নম্বরে ট্রান্সফার সম্ভব না হলেও, একই নম্বরের নতুন সিমে পুরনো একাউন্ট রি–অ্যাক্টিভ করা সম্ভব। আর একে সহজ করতে হলে সঠিক তথ্য এবং সচেতনতা জরুরি।
বিকাশ প্রতারণা মামলা করার নিয়ম
বিকাশ (bKash) প্রতারণার শিকার হলে, প্রথমে স্থানীয় থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করুন। এরপর, বিকাশ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে আপনার অভিযোগ জানান এবং প্রয়োজনীয় সহযোগিতা চান। যদি এতে সমাধান না হয়, তাহলে একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে আদালতে মামলা দায়ের করতে পারেন।
বিকাশ প্রতারণা মামলা করার নিয়ম:
১. প্রমাণ সংগ্রহ করুন:
- প্রতারণার শিকার হলে, যত দ্রুত সম্ভব লেনদেনের বিবরণ, মেসেজ, কল রেকর্ডিং বা অন্য যেকোনো প্রমাণ সংগ্রহ করুন।
- এই প্রমাণগুলো মামলার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে।
২. সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করুন:
- স্থানীয় থানায় গিয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) দায়ের করুন।
- জিডি তে ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ উল্লেখ করুন।
৩. বিকাশ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করুন:
- বিকাশ হেল্পলাইন (১৬২৪৭) নম্বরে ফোন করে বা তাদের ওয়েবসাইটে দেওয়া ইমেইল অ্যাড্রেসে (support@bkash.com) যোগাযোগ করে আপনার অভিযোগ জানান।
- বিকাশের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে গিয়েও অভিযোগ জানাতে পারেন।
- বিকাশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে, তাদের সহযোগিতা চেয়ে লিখিত অভিযোগ দিতে পারেন।
৪. আইনজীবী নিয়োগ করুন:
- একজন অভিজ্ঞ আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করুন এবং তার পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নিন।
- প্রতারণার শিকার হলে, আইনজীবী আপনাকে মামলা দায়ের করতে এবং প্রয়োজনীয় আইনি সহায়তা দিতে পারবেন।
৫. আদালতে মামলা দায়ের করুন:
- প্রয়োজনীয় প্রমাণ ও তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করে আইনজীবীর সহায়তায় আদালতে মামলা দায়ের করুন।
- আদালতের মাধ্যমে প্রতারকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
- বিকাশ কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা বিষয়ক পরামর্শগুলো অনুসরণ করে নিজে সতর্ক থাকুন।
- সন্দেহজনক কোনো কলে সাড়া দেওয়া বা পিন নম্বর শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন।
- অপরিচিত কারো সাথে আর্থিক লেনদেন করার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।
- অনলাইনে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে যেকোনো ধরণের প্রতারণা থেকে নিজেকে এবং আপনার অর্থকে সুরক্ষিত রাখুন।
বিকাশ একটি নিরাপদ লেনদেন মাধ্যম, তবে গ্রাহকদেরও এই ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।
How to send money from usa to bangladesh bkash
How to send money from usa to bangladesh bkash
Easy way to Send Money to bKash
1. Remitly
· How it works: Remitly allows you to send money directly to a bKash account using either a debit/credit card or a bank transfer.
· Fees: First-time users often enjoy a $0 fee on transfers.
· Exchange rate: Offers competitive rates, with promotional rates available for new customers.
· Speed: Transfers can be completed within minutes.
· How to send:
1. Download the Remitly app or visit their website.
2. Select Bangladesh as the destination country.
3. Choose “Mobile Wallet” and then select bKash.
4. Enter the recipient’s bKash account number and full name.
5. Choose your payment method and complete the transfer.
· Incentives: Recipients may receive a 2.5% government incentive on the transfe
2. Wise (formerly TransferWise)
· How it works: Wise offers transfers from your bank account to a bKash account, providing transparency with no hidden fees.
· Fees: Charges a small, flat fee plus a percentage of the amount converted.
· Exchange rate: Provides mid-market exchange rates with no markup.
· Speed: Transfers typically arrive within 1–6 hours, depending on the payment method.
· How to send:
1. Create or log into your Wise account.
2. Enter the amount to send and select “Mobile Wallet” → bKash.
3. Add the recipient’s bKash number (starting with 880).
4. Pay using your bank account or debit card.
5. Track your transfer in real-time.
· Limits: You can send up to 122,500 BDT per day and 450,000 BDT per month to a bKash account.
3. Ria Money Transfer
· How it works: Ria enables you to send money online or via their app to a bKash account.
· Fees: Fees vary based on the sending amount and payment method.
· Exchange rate: Offers competitive rates with transparent pricing.
· Speed: Transfers are often completed in minutes or within one business day.
· How to send:
1. Sign up or log into your Ria account.
2. Select Bangladesh as the destination country.
3. Choose “Digital Wallets” → bKash.
4. Enter the recipient’s bKash account details.
5. Pay using your preferred method (bank account, debit/credit card).
· Recipient access: The recipient will receive a notification and can access
4. Xoom (a PayPal service)
· How it works: Xoom allows you to send money to a bKash account using a debit or credit card.
· Fees: Charges a fee of $4.99 for debit/credit card payments.
· Exchange rate: Offers exchange rates that may include a markup.
· Speed: Transfers are typically completed within minutes.
· How to send:
1. Create or log into your Xoom account.
2. Select Bangladesh as the destination country.
3. Choose “Send to bKash Wallet.”
4. Enter the recipient’s bKash account information.
5. Pay using your debit or credit card.
· Considerations: Be aware of exchange rate markups and fees when using
Tips & Tricks for a Smooth Transfer
· Recipient’s bKash Account: Ensure the recipient has an active bKash account.
· Accurate Details: Double-check the recipient’s full name and bKash number to avoid errors.
· Payment Method: Choose a payment method that suits your convenience and offers the best rates.
· Transfer Limits: Be aware of daily and monthly transfer limits imposed by the service provider.
· Government Incentive: Transfers to bKash may qualify for a 2.5% government incentive.
How to send money from usa to bangladesh bkash
Additional tips”Talk with recipient before pay & check all info twice for check safety avoid any kind of scam you can check a full blogs on-https://medium.com/@tamzidhaque/how-to-send-money-from-usa-to-bangladesh-bkash-a2b29a1d24c0
বিকাশ থেকে সেন্ড মানি করার নিয়ম
বিকাশ থেকে Send Money করার নিয়ম – ধাপে ধাপে সহজ গাইড
বিকাশের অন্যতম জনপ্রিয় ফিচার হলো Send Money – যার মাধ্যমে আপনি সহজেই অন্য কারো বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠাতে পারেন। এটি দ্রুত, নিরাপদ এবং ২৪/৭ সুবিধা দেয়।
নিচে খুব সহজ ভাষায় জানানো হলো — বিকাশ থেকে সেন্ড মানি করার নিয়ম:
Send Money করার নিয়ম (Bkash App থেকে):
১. Bkash অ্যাপ লগইন করুন
Bkash App চালু করে আপনার পিন দিয়ে লগইন করুন।
২. “Send Money” অপশনে ক্লিক করুন
হোম স্ক্রিনে থাকা “Send Money” আইকনে ট্যাপ করুন।
৩. ️ প্রাপকের নম্বর লিখুন
যার বিকাশে টাকা পাঠাতে চান তার ১১ ডিজিটের বিকাশ নম্বরটি লিখুন। আপনি চাইলে কনট্যাক্ট লিস্ট থেকেও নম্বর সিলেক্ট করতে পারেন।
৪. টাকার পরিমাণ দিন
যত টাকা পাঠাতে চান তা লিখুন (যেমন: ৫০০ টাকা)।
৫. রেফারেন্স (ঐচ্ছিক)
রেফারেন্স হিসেবে কিছু লিখতে পারেন (যেমন: gift, bill, rent ইত্যাদি) — এটি ঐচ্ছিক।
৬. Bkash PIN দিন
লেনদেন নিশ্চিত করার জন্য আপনার বিকাশ পিন (৪ ডিজিট) দিন।
৭. Confirm করুন
সকল তথ্য ঠিক থাকলে “Confirm” চাপুন। সাথে সাথেই প্রাপকের বিকাশ একাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে এবং আপনি একটি কনফার্মেশন মেসেজ পাবেন।
*247# দিয়ে Send Money করার নিয়ম (যারা অ্যাপ ব্যবহার করেন না তাদের জন্য):
১. মোবাইলে *247# ডায়াল করুন
২. “৩” নম্বর অপশন (Send Money) সিলেক্ট করুন
3. প্রাপকের বিকাশ নম্বর লিখুন
4. টাকার পরিমাণ দিন
5. রেফারেন্স লিখুন (ঐচ্ছিক)
6. আপনার বিকাশ পিন দিন
7. লেনদেন কনফার্ম হয়ে যাবে
⚠️ সতর্কতা:
- সেন্ড মানি করার আগে প্রাপকের নম্বর ভালোভাবে যাচাই করুন।
- ভুল নম্বরে পাঠানো টাকা ফেরত পাওয়া কঠিন হতে পারে।
- শুধু পরিচিত ও বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তিকে Send Money করুন।
- পিন কখনো কারো সঙ্গে শেয়ার করবেন না।
বিকাশ সেন্ড মানি হাজারে খরচ কত
বিকাশ থেকে ১,০০০ টাকায় Send Money করলে খরচ কত পড়ে?
Send Money হলো বিকাশের একটি অত্যন্ত সহজ ও জনপ্রিয় সেবা, যা দিয়ে আপনি অন্য একটি বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠাতে পারেন। কিন্তু অনেকেই জানতে চান — “হাজার টাকায় Send Money করলে কোনো চার্জ কাটে কি?“
✅ সংক্ষিপ্ত উত্তর:
বিকাশ থেকে Send Money একদম ফ্রি!
✔️ হ্যাঁ, আপনি ঠিকই পড়ছেন।
Bkash থেকে অন্য কোনো বিকাশ একাউন্টে Send Money করতে কোনো চার্জ কাটা হয় না, যতদিন না পর্যন্ত আপনি এটি ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছেন।
📌 বিস্তারিত:
লেনদেন | চার্জ | শর্তাবলী |
---|---|---|
১,০০০ টাকা Send Money | ০ টাকা | ব্যক্তিগত একাউন্ট থেকে অন্য ব্যক্তিগত একাউন্টে |
ব্যবসায়িক লেনদেন | চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে | যদি বিজনেস একাউন্টে পাঠান বা বাল্ক সেন্ড হয় |
⚠️ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
- Send Money অপশন ব্যবহারের সময় ভুল নম্বর দেবেন না। ভুল নম্বরে গেলে টাকা ফেরত পাওয়া কঠিন হতে পারে।
- আপনার বিকাশ একাউন্ট যদি অনেক বেশি Send Money করে, সেক্ষেত্রে বিকাশ কর্তৃপক্ষ চার্জ প্রযোজ্য করতে পারে বা লিমিট দিতে পারে (দুর্ব্যবহার ঠেকাতে)।
- বিকাশের চার্জ পলিসি যেকোনো সময় পরিবর্তিত হতে পারে, তাই নিয়মিত অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা *247# মেন্যু দেখে নিন।
🔚 উপসংহার:
হাজার হোক বা দশ হাজার — বিকাশে Send Money করতে কোনো চার্জ নেই, যদি আপনি তা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি (P2P) উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন। আর এটাই বিকাশকে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল মানি সেবায় পরিণত করেছে। বিকাশ থেকে ১,০০০ টাকায় Send Money করলে খরচ কত পড়ে?
Send Money হলো বিকাশের একটি অত্যন্ত সহজ ও জনপ্রিয় সেবা, যা দিয়ে আপনি অন্য একটি বিকাশ একাউন্টে টাকা পাঠাতে পারেন। কিন্তু অনেকেই জানতে চান — “হাজার টাকায় Send Money করলে কোনো চার্জ কাটে কি?“
✅ সংক্ষিপ্ত উত্তর:
বিকাশ থেকে Send Money একদম ফ্রি!
✔️ হ্যাঁ, আপনি ঠিকই পড়ছেন।
Bkash থেকে অন্য কোনো বিকাশ একাউন্টে Send Money করতে কোনো চার্জ কাটা হয় না, যতদিন না পর্যন্ত আপনি এটি ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে ব্যবহার করছেন।
📌 বিস্তারিত:
লেনদেন | চার্জ | শর্তাবলী |
---|---|---|
১,০০০ টাকা Send Money | ০ টাকা | ব্যক্তিগত একাউন্ট থেকে অন্য ব্যক্তিগত একাউন্টে |
ব্যবসায়িক লেনদেন | চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে | যদি বিজনেস একাউন্টে পাঠান বা বাল্ক সেন্ড হয় |
⚠️ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
- Send Money অপশন ব্যবহারের সময় ভুল নম্বর দেবেন না। ভুল নম্বরে গেলে টাকা ফেরত পাওয়া কঠিন হতে পারে।
- আপনার বিকাশ একাউন্ট যদি অনেক বেশি Send Money করে, সেক্ষেত্রে বিকাশ কর্তৃপক্ষ চার্জ প্রযোজ্য করতে পারে বা লিমিট দিতে পারে (দুর্ব্যবহার ঠেকাতে)।
- বিকাশের চার্জ পলিসি যেকোনো সময় পরিবর্তিত হতে পারে, তাই নিয়মিত অফিশিয়াল ওয়েবসাইট বা *247# মেন্যু দেখে নিন।
🔚 উপসংহার:
হাজার হোক বা দশ হাজার — বিকাশে Send Money করতে কোনো চার্জ নেই, যদি আপনি তা ব্যক্তি থেকে ব্যক্তি (P2P) উদ্দেশ্যে ব্যবহার করেন। আর এটাই বিকাশকে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল মানি সেবায় পরিণত করেছে।
বিকাশ সেভিংসের মুনাফার হার কত?
বিকাশ সেভিংস একাউন্টের মুনাফার হার:
📌 মুনাফার হার (সুদের হার):
৭.৫% পর্যন্ত বার্ষিক মুনাফা (Annual Profit Rate)
➡️ অর্থাৎ, আপনি যদি ১০,০০০ টাকা সেভিংসে রাখেন, তবে বছরে পাবেন প্রায় ৭৫০ টাকা পর্যন্ত মুনাফা (শর্ত সাপেক্ষে)।
📋 গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো:
বিষয় | বিবরণ |
---|---|
📈 মুনাফার হার | সর্বোচ্চ ৭.৫% (বার্ষিক) |
⏳ সময়কাল | ন্যূনতম ২ মাস রাখতে হয় |
🧾 মুনাফা হিসাব | প্রতিদিনের জমাকৃত টাকার উপর হিসাব করে, মাস শেষে জমা হয় |
💸 টাকা তোলা | যেকোনো সময় টাকা উঠানো যায়, তবে সময়ের আগে তুললে মুনাফা কম হতে পারে |
🏦 পার্টনার ব্যাংক | BRAC Bank, City Bank, Mutual Trust Bank ইত্যাদি |
🛠 কীভাবে বিকাশ সেভিংস চালু করবেন?
- Bkash App > Savings > Start Saving অপশনে যান
- পছন্দের ব্যাংক নির্বাচন করুন
- টাকা ইনপুট দিন (মিনিমাম পরিমাণ নির্ভর করে ব্যাংকের উপর)
- PIN দিয়ে কনফার্ম করুন
⚠️ সতর্কতা:
- সময়ের আগেই টাকা তুললে মুনাফার হার কমে যেতে পারে।
- একাউন্ট একটিভ রাখতে মাসে অন্তত ১ বার লেনদেন রাখুন।
- মুনাফার হার পরিবর্তন হতে পারে — তাই অফিশিয়াল বিকাশ ওয়েবসাইট বা অ্যাপে সর্বশেষ আপডেট দেখে নিন।
বিকাশে সর্বোচ্চ লেনদেন কত?
বিকাশে সর্বোচ্চ লেনদেন কত? (২০২৫ সালের হালনাগাদ তথ্য)
আপনি যদি বিকাশ ব্যবহারকারী হন এবং জানতে চান –
“বিকাশে দিনে বা মাসে সর্বোচ্চ কত টাকা লেনদেন করা যায়?”
তাহলে নিচের তথ্যগুলো আপনার জন্য খুবই দরকারি।
✅ বিকাশ লেনদেন সীমা (Personal Account এর জন্য):
🔹 প্রতিদিনের সীমা (Daily Limit):
লেনদেন প্রকার | সর্বোচ্চ পরিমাণ | লেনদেন সংখ্যা |
---|---|---|
Cash In (টাকা ঢোকানো) | ৳৫০,০০০ | সীমা নেই |
Cash Out (টাকা উত্তোলন) | ৳২৫,০০০ | সর্বোচ্চ ৩ বার |
Send Money (টাকা পাঠানো) | ৳২৫,০০০ | সর্বোচ্চ ১০ বার |
Payment (বিল/শপিং পেমেন্ট) | ৳২৫,০০০ | সর্বোচ্চ ১০ বার |
🔸 প্রতি মাসের সীমা (Monthly Limit):
লেনদেন প্রকার | সর্বোচ্চ পরিমাণ | লেনদেন সংখ্যা |
---|---|---|
Cash In | ৳২০০,০০০ | সীমা নেই |
Cash Out | ৳১৫০,০০০ | সর্বোচ্চ ২০ বার |
Send Money | ৳৫০,০০০ | সর্বোচ্চ ২৫ বার |
Payment | ৳৫০,০০০ | সর্বোচ্চ ২৫ বার |
📌 বিশেষ তথ্য:
- এই সীমাগুলো শুধুমাত্র ব্যক্তিগত (Personal) একাউন্টের জন্য প্রযোজ্য।
- Business Account বা Agent Account–এর জন্য সীমা ভিন্ন।
- আপনার লেনদেন আচরণ অনুযায়ী বিকাশ আপনার লিমিট বাড়াতে বা কমাতে পারে।
- ট্যাক্স আইনের আওতায় কিছু লেনদেনে উৎসে কর (AIT) বা ভ্যাট (VAT) প্রযোজ্য হতে পারে।
⚠️ টিপস:
- বড় লেনদেনের প্রয়োজন হলে বিকাশ অ্যাপ থেকে “Limit Increase Request” দিতে পারেন বা ১৬২৪৭–এ কল করুন।
- লেনদেনের সময় ভুল তথ্য এড়িয়ে চলুন, কারণ একবার ভুল হলে টাকা ফেরত পাওয়া কঠিন।
🧾 উপসংহার:
সাধারণভাবে, একজন ব্যক্তি দিনে সর্বোচ্চ ৳২৫,০০০ পর্যন্ত বিকাশে পাঠাতে বা তুলতে পারেন, এবং মাসে প্রায় ১.৫–২ লাখ টাকার মতো লেনদেন করতে পারেন। তবে সবকিছু নির্ভর করে আপনি কেমনভাবে একাউন্ট ব্যবহার করছেন তার উপর।
bkash pin reset online?
bKash PIN Reset Online – Step-by-Step Guide (2025 Updated)
Forgot your bKash PIN? No worries! You can now reset your bKash PIN online using the bKash app or by contacting their support. Let’s walk you through the full process step by step.
Method 1: Reset bKash PIN from bKash App
If you have access to the bKash App:
- Open the bKash App
- On the login screen, tap on “Forgot PIN?”
- Enter your bKash account number (your phone number)
- Verify your identity – You’ll receive an OTP (One-Time Password) via SMS
- Enter your NID number and Date of Birth (must match bKash records)
- Set a new 5-digit PIN
- Confirm and you’re done ✅
Note: Your new PIN should not be easy to guess. Avoid using birth years or repeated digits like 11111.
Method 2: PIN Reset via *247# (USSD)
If you’re using a feature phone or don’t have the app:
- Dial *247#
- Select “My bKash” > “Reset PIN”
- Follow the instructions
- Provide necessary identity details (like NID, DOB, etc.)
Method 3: Contact bKash Customer Care
If you’re unable to reset online:
- 📞 Call 16247 from your registered number
- 📧 Or email support@bkash.com
- 🔗 Live chat: https://livechat.bkash.com
- They will verify your identity and help you reset the PIN securely.
⚠️ Security Tips:
- Never share your bKash PIN with anyone, even if they claim to be from bKash.
- Avoid resetting PIN from unknown links or third-party apps.
- Always use the official bKash app from Play Store or App Store.
🧾 Summary:
Method | Requirement | Time |
---|---|---|
App | Internet, NID info | 2-5 mins |
USSD (*247#) | Feature phone access | 2-3 mins |
Customer Care | ID verification | 5-10 mins |
bkash ekyc
bKash eKYC (Electronic Know-Your-Customer) – আপনার দ্রুত এবং নিরাপদে একাউন্ট যাচাইয়ের গাইড
bKash eKYC বা ইলেকট্রনিক ‘নো ইয়োর কার্স্টোমার’ হলো একটি সহজ ও ডিজিটাল পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে নিজে নিজে bKash একাউন্ট খুলতে ও যাচাই করতে পারবেন — কোনো এজেন্ট বা কাগজপত্র ছাড়াই। নিচে বিস্তারিত দেখে নিন 👇
✅ bKash eKYC কী?
- eKYC হলো অনলাইন NID ও ফেস স্ক্যানের মাধ্যমে পরিচয় যাচাই পদ্ধতি, যা বিকাশ ও বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের ডেটাবেসের সঙ্গে মিলিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাই হয় bKash
- প্রাথমিকভাবে এটি ছিল এজেন্টদের জন্য, তবে বর্তমানে সাধারণ কাস্টমারদের জন্যও অ্যাপ থেকে উন্মুক্ত হতে পারে ।
🧑💻 ব্যক্তি হিসেবে eKYC করার ধাপ:
- bKash অ্যাপ থেকে শুরু করুন
- Login/Register > eKYC বা Information Update অপশনটি নির্বাচন করুন।
- NID-এর ছবি তুলুন
- ফ্রন্ট ও ব্যাক স্ক্যান করুন, OCR টেকনোলজি তথ্যগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্যাপচার করে bKash।
- ফোন ক্যামেরা দিয়ে Live selfie নিন
- এটি আপনার মুখ সনাক্ত ও যাচাইয়ের জন্য লাগে জানতে পারো।
- সাবমিশন
- তথ্য যাচাইয়ের জন্য প্রক্রিয়া শুরু হবে, সাধারণত SMS-এ ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ফলাফল জানানো হয়
- PIN সেট করুন
- বৈধতা পেলে PIN সেট করে একাউন্ট এক্টিভেট করুন ।
🛠️ কারা ব্যবহার করতে পারেন?
- সাধারণ Customer (ব্যক্তিগত) অ্যাকাউন্টে যারা Information Update বা eKYC ফিচার চান।
- তবে এজেন্ট ও মেরচ্যান্টদের জন্য রয়েছে একটি অলাদা eKYC অ্যাপ, যা তারা একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য ব্যবহার করে
⏱️ সময় ও সুবিধা:
- পুরো প্রক্রিয়া প্রায় ৫–১০ মিনিট সময় নেয়, কিন্তু যাচাইতে সময় লাগতে পারে — সাধারণত ৪৮ ঘণ্টা ।
- Self-service eKYC হওয়ায় আপনি ঘর থেকে বের না হয়েই একাউন্ট ভেরিফাই করতে পারবেন।
- আপনার তথ্য বিকাশ ও নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে মিলিয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাই হবে, তাই কাগজপত্র, ফিঙ্গারপ্রিন্ট না দিয়েই যেটা আপনি পড়িয়েছেন নরমাল KYC–এর মতো, এখন তা সহজেই এক্সপিডিট করা যায়।
⚠️ সতর্কতা:
- NID-তে আপনার তথ্য স্পষ্টভাবে আপডেটেড ও মিল থাকা জরুরি।
- ছবি ও NID–এর তথ্য স্পষ্টভাবে কেড়ে তুলুন, যাতে OCR সঠিকভাবে পড়ে।
- PIN বা OTP কাউকে দেবেন না — বিকাশ কখনোই আপনাকে এগুলো জিজ্ঞাসা করে না।
📝 সারসংক্ষেপ:
bKash eKYC পদ্ধতি:
📌 NID স্ক্যান + Live selfie → ✅ 48 ঘণ্টা → 🎉 Verified Account
এটি দ্রুত, নিরাপদ এবং পেপারলেস! এখন থেকেই চেষ্টা করে দেখুন — সময়, টেনশন ও ঝামেলার অনেকটাই এড়ানো যায়।
FAQS
১. বিকাশ একাউন্ট খুলতে গেলে কী কী প্রয়োজন?
উত্তর:
আপনার একটি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র (যেমন: এনআইডি, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স) থাকতে হবে। এছাড়া আপনার বর্তমান মোবাইল নম্বর (রবি, গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, টেলিটক বা এয়ারটেল) ব্যবহার করে বিকাশে একাউন্ট খোলা যাবে। নতুন সিম নেওয়ার দরকার নেই। বয়স অবশ্যই ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।
২. বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য কত টাকা লাগে?
উত্তর:
বিকাশে একাউন্ট খোলার জন্য কোনো ফি বা খরচ নেই। সম্পূর্ণ ফ্রি।
৩. বিকাশ একাউন্ট খুলতে কোথায় যেতে হবে?
উত্তর:
আপনি বিকাশের যেকোনো অফিসিয়াল এজেন্টের কাছে গিয়ে বা বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করে নিজেই একাউন্ট খুলতে পারেন। অনেক সময় পরিচয় যাচাইয়ের জন্য এজেন্টের সাহায্য নিতে হয়।
৪. বিকাশে টাকা পাঠানোর নিয়ম কী?
উত্তর:
বিকাশ অ্যাপ থেকে অথবা *247# ডায়াল করে সহজেই টাকা পাঠানো যায়। টাকা পাঠানোর জন্য আপনার বিকাশ পিন লাগবে, যা নিরাপত্তার জন্য জরুরি। টাকা সাধারণত মুহূর্তেই পৌঁছে যায়।
৫. বিকাশ পিন ভুলে গেলে কী করতে হবে?
উত্তর:
আপনি বিকাশ অ্যাপ থেকে অথবা *247# ডায়াল করে পিন রিসেট করতে পারবেন। নতুন পিন সেট করতে আপনার রেজিস্ট্রেশনের সময় ব্যবহৃত নম্বর থেকে এই অপশনটি করতে হয়।
৬. বিকাশে লেনদেনের কি কোনো সীমা আছে?
উত্তর:
হ্যাঁ, প্রতিদিন এবং মাসিক লেনদেনের সীমা থাকে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি দিনে সর্বোচ্চ নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা পাঠাতে বা উত্তোলন করতে পারবেন। সঠিক সীমা জানতে বিকাশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে দেখে নিতে পারেন।
৭. বিকাশ একাউন্ট থেকে টাকা কেমন করে উঠানো যাবে?
উত্তর:
আপনি যেকোনো বিকাশ এজেন্ট, এটিএম বা সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা থেকে বিকাশ ব্যালেন্স ক্যাশ আউট করতে পারবেন।
৮. বিকাশ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করতে চাইলে কী করব?
উত্তর:
বিকাশ গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে গিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে নিয়ে আবেদন করতে হবে। বিকাশের অফিসিয়াল এজেন্টের মাধ্যমে একাউন্ট বন্ধ করার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
৯. বিকাশে টাকা পাঠাতে কি চার্জ লাগবে?
উত্তর:
হ্যাঁ, বিকাশ থেকে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট একটি চার্জ প্রযোজ্য হয়, যা লেনদেনের পরিমাণ অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। চার্জ সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য বিকাশের ওয়েবসাইট বা অ্যাপে পাওয়া যাবে।
১০. বিকাশ ব্যবহার করলে কি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকা দরকার?
উত্তর:
না, বিকাশ ব্যবহারের জন্য আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলক নয়। তবে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে বিকাশের সাথে যুক্ত করে আরও সুবিধা পাওয়া যায়, যেমন টাকা ডাইরেক্ট ব্যাংকে পাঠানো।
bkash quiz
বিকাশ কুইজের বৈশিষ্ট্য ও অংশগ্রহণের নিয়ম:
- কোথায় পাওয়া যাবে?
বিকাশের অফিসিয়াল অ্যাপের ‘Offers’ বা ‘Campaigns’ সেকশনে, কিংবা বিকাশের ফেসবুক পেজ বা ইউটিউব চ্যানেলে কুইজ বা গেমের ঘোষণা দেওয়া হয়। - কীভাবে অংশগ্রহণ করবেন?
সাধারণত নির্দিষ্ট সময়ে কুইজ শুরু হয়। আপনাকে দ্রুত অ্যাপ বা ওয়েবপেজে গিয়ে প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। সঠিক উত্তর দিলে পয়েন্ট, বোনাস বা ক্যাশব্যাক জেতার সুযোগ থাকে। - পুরস্কার কী ধরণের?
নগদ টাকা, বিকাশ ব্যালেন্স রিচার্জ, ডিসকাউন্ট কুপন, অথবা বিভিন্ন অফার ও ক্যাশব্যাক পাওয়া যেতে পারে। - শর্তাবলী পড়ুন:
প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী ভালোভাবে পড়ে নিন। কোনো অংশগ্রহণ ফি লাগতে পারে বা বয়স, অবস্থান সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। - সতর্কতা:
শুধুমাত্র বিকাশের অফিসিয়াল চ্যানেল থেকে ঘোষণা করা কুইজ বা গেমেই অংশগ্রহণ করুন। অন্য কোনো ভুয়া বা অবৈধ অফারে অংশ না নিয়ে নিজের তথ্য সংরক্ষণ করুন।
bKash DPS Withdrawal | বিকাশ ডিপিএস থেকে টাকা ক্যাশ আউট করার নিয়ম
ডিপিএস ক্যাশ আউট করার নিয়ম
- মেয়াদ শেষে ক্যাশ আউট:
- ডিপিএসের মেয়াদ শেষে, আপনি আপনার সঞ্চিত অর্থ ও লাভ বিকাশ অ্যাকাউন্টে পাবেন।
- এই পরিমাণ ক্যাশ আউট করার জন্য কোনো অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য নয়।
- আগে থেকে ক্যাশ আউট:
- ডিপিএসের প্রথম তিন মাস পূর্ণ হওয়ার পর, আপনি আগাম ক্যাশ আউটের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
- তবে, আগাম ক্যাশ আউট করলে আপনি পুরো মুনাফা নাও পেতে পারেন।
💰 ক্যাশ আউটের চার্জ
- *বিকাশ অ্যাপ বা 247# ব্যবহার করে:
- প্রতি হাজার টাকায় ১৮.৫০ টাকা চার্জ প্রযোজ্য
- প্রিয় এজেন্ট নম্বরে ক্যাশ আউট:
- প্রতি হাজার টাকায় ১৪.৯০ টাকা চার্জ প্রযোজ্য।
- এজন্য, আপনাকে বিকাশ অ্যাপে প্রিয় এজেন্ট নম্বর যুক্ত করতে হবে।
📝 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- বিকাশ অ্যাপ থেকে ক্যাশ আউট:
- বিকাশ অ্যাপে লগইন করে “Cash Out” অপশন নির্বাচন করুন।
- এজেন্টের নম্বর বা কিউআর কোড স্ক্যান করে ক্যাশ আউট প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন।
- ব্যাংক এটিএম থেকে ক্যাশ আউট:
- পার্টনার ব্যাংকের এটিএম থেকে ক্যাশ আউট করতে, বিকাশ অ্যাপ থেকে একটি সিকিউরিটি কোড সংগ্রহ করুন।
- এটিএম বুথে গিয়ে “bKash Cash Out” অপশন নির্বাচন করে, সিকিউরিটি কোড প্রদান করুন
Bkash Customer Care list-
বিকাশ গ্রাহক সেবা যোগাযোগের তথ্য
বিকাশের গ্রাহক সেবা পেতে আপনি নিচের যে কোনো মাধ্যম ব্যবহার করতে পারেন:
- হেল্পলাইন নম্বর: ১৬২৪৭ অথবা ০২–৫৫৬৬৩০০১ (যেকোনো মোবাইল অপারেটর থেকে)
- ইমেইল: support@bkash.com
- লাইভ চ্যাট: bkash.com/help/livechat
- ফেসবুক পেজ: facebook.com/bkashlimited
- ফ্যাক্স: +৮৮–০২–৯৮৯৪৯১৬
- কর্পোরেট ঠিকানা: স্বাধীনতা টাওয়ার, ১ বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ জাহাঙ্গীর গেট, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, ঢাকা–১২০৬
- বাণিজ্যিক ঠিকানা: এসকেএস টাওয়ার, ৭ ভিআইপি রোড, মহাখালী, ঢাকা–১২০৬
গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের সময়সূচি:bKash
- সেবা কেন্দ্র: সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত (শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত, সরকারি ছুটি ব্যতীত)
- গ্রাহক সেবা: সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত (শনিবার থেকে বৃহস্পতিবার এবং সরকারি ছুটি ব্যতীত)
Bkash Money Transfer বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে টাকা পাঠানো
- অ্যাপ খুলুন: বিকাশ অ্যাপটি খুলুন।
- Send Money নির্বাচন করুন: মেনু থেকে “Send Money” অপশনটি নির্বাচন করুন।
- প্রাপকের নম্বর ও পরিমাণ লিখুন: প্রাপকের বিকাশ নম্বর ও পাঠানোর পরিমাণ লিখুন।
- পিন দিয়ে নিশ্চিত করুন: আপনার বিকাশ পিন দিয়ে লেনদেনটি নিশ্চিত করুন।
📞 *247# কোড ব্যবহার করে টাকা পাঠানো
- *247# ডায়াল করুন: আপনার মোবাইল থেকে *247# ডায়াল করুন।
- Send Money নির্বাচন করুন: মেনু থেকে “Send Money” অপশনটি নির্বাচন করুন।
- প্রাপকের নম্বর ও পরিমাণ লিখুন: প্রাপকের বিকাশ নম্বর ও পাঠানোর পরিমাণ লিখুন।
- পিন দিয়ে নিশ্চিত করুন: আপনার বিকাশ পিন দিয়ে লেনদেনটি নিশ্চিত করুন।
💡 প্রিয় নম্বরে টাকা পাঠানো
আপনি যদি নির্দিষ্ট ৫টি নম্বরে নিয়মিত টাকা পাঠান, তাহলে প্রতি মাসে ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত পাঠাতে পারবেন বিনামূল্যে। এই সুবিধা পেতে আপনাকে সেই ৫টি নম্বর প্রিয় নম্বর হিসেবে যুক্ত করতে হবে। bKash
🌐 ব্যাংক থেকে বিকাশে টাকা পাঠানো
কিছু নির্দিষ্ট ব্যাংক যেমন ব্র্যাক ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, ইস্টার্ন ব্যাংক ইত্যাদি থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা সরাসরি পাঠানো যায়। এই সেবা ব্যবহারের জন্য আপনাকে প্রথমে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টকে ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ে বেনিফিশিয়ারি হিসেবে যুক্ত করতে হবে। টাকা পাঠানোর সময় কোনো অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য নয়।
🌍 আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স (বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো)
বিদেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা তাদের প্রিয়জনদের বিকাশ অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা পাঠাতে পারেন। এই সেবা ব্যবহারের জন্য আপনাকে অনুমোদিত ব্যাংক বা মানি ট্রান্সফার অর্গানাইজেশনের মাধ্যমে লেনদেন করতে হবে। টাকা প্রাপ্তির পর, প্রাপকেরা এটিএম বুথ থেকে মাত্র ৭ টাকা প্রতি হাজার টাকা চার্জে টাকা তুলতে পারবেন। bKash
❗ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- প্রতি মাসে ২৫,০০০ টাকা পর্যন্ত প্রিয় নম্বরে টাকা পাঠানো যাবে বিনামূল্যে।
- প্রতি লেনদেনে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত পাঠানো যাবে।
- ব্যাংক থেকে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর জন্য কোনো অতিরিক্ত চার্জ নেই।
- বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট চার্জ প্রযোজ্য।
বিকাশের মাধ্যমে গ্লোবাল পেমেন্ট কী? Global Payment
বিকাশ ব্যবহারকারীরা বিদেশ থেকে বা বিশ্বের যেকোনো প্রান্ত থেকে টাকা গ্রহণ করতে পারেন। এটি আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্সের একটি সহজ মাধ্যম, যার মাধ্যমে বিদেশে থাকা কোনো ব্যক্তি বিকাশ ব্যবহারকারীর মোবাইল ওয়ালেটে টাকা পাঠাতে পারে।
গ্লোবাল পেমেন্ট করার প্রধান উপায়
১. আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স সার্ভিস
বিদেশে থাকা বাংলাদেশিরা অনুমোদিত মানি ট্রান্সফার সার্ভিস (যেমন: ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন, মানি গ্র্যাম, রেমিট্যান্স ব্যাংক ইত্যাদি) ব্যবহার করে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাতে পারেন।
২. পেমেন্ট গেটওয়ে ও পেমেন্ট পার্টনার
অনলাইন ব্যবসা বা ফ্রিল্যান্সাররা বিকাশের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্ট থেকে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন, যেটি বিকাশের পেমেন্ট গেটওয়ে সলিউশন বা পার্টনার অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
বিকাশ গ্লোবাল পেমেন্টের সুবিধা
- সহজ লেনদেন: আন্তর্জাতিক থেকে সহজে টাকা পাঠানো ও গ্রহণ করা যায়।
- দ্রুত প্রসেসিং: টাকা সাধারণত খুব দ্রুত বিকাশ ওয়ালেটে চলে আসে।
- কম খরচ: অন্যান্য রেমিট্যান্স অপশন থেকে খরচ তুলনামূলক কম।
- ব্যবহারকারীর জন্য সহজ: কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়াই বিকাশ ওয়ালেটে টাকা নেওয়া যায়।
গ্লোবাল পেমেন্ট গ্রহণের জন্য করণীয়
- আপনার বিকাশ একাউন্ট হতে হবে ‘সম্পূর্ণ ভেরিফায়েড’ (KYC সম্পন্ন)।
- বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর জন্য প্রাপকের বিকাশ মোবাইল নম্বর সরবরাহ করতে হবে।
- আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে কিছু সময় ও ফি প্রযোজ্য হতে পারে।
বিকাশের অফিসিয়াল লিংক ও সহায়তা
- বিস্তারিত জানতে ও আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্সের নিয়মাবলী দেখতে bKash রেমিট্যান্স পেজ দেখতে পারেন।
- আন্তর্জাতিক লেনদেন বা গ্লোবাল পেমেন্ট সংক্রান্ত প্রশ্ন থাকলে বিকাশের কাস্টমার কেয়ার থেকে সাহায্য নিতে পারেন।
বিকাশ ডিপিএস (DPS) মুনাফা সিস্টেম | Bkash DPS Profit System A to Z
১. বিকাশ ডিপিএস কী?
বিকাশ ডিপিএস হলো একটি মাসিক সঞ্চয় পরিকল্পনা যেখানে আপনি প্রতি মাসে নির্দিষ্ট টাকা জমা রাখেন এবং নির্দিষ্ট মেয়াদের শেষে মুনাফাসহ টাকা ফিরে পান।
২. কত টাকা রেখে ডিপিএস শুরু করা যাবে?
- বিকাশ ডিপিএস শুরু করতে প্রতি মাসে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা জমা রাখতে হয়।
- আপনি আপনার সুবিধা অনুযায়ী প্রতি মাসে বেশি টাকা জমা দিতে পারেন।
৩. ডিপিএস মেয়াদ কত?
- সাধারণত ডিপিএস মেয়াদ ১২ মাস হয়।
- অর্থাৎ, মাসে নির্দিষ্ট টাকা জমা রেখে ১২ মাস শেষে মোট জমা এবং মুনাফা পাওয়া যায়।
৪. মুনাফার হার কত?
- বিকাশ ডিপিএসের মুনাফা হার বছরে প্রায় ৬%।
- মুনাফা মাসিক সঞ্চয়ের উপর গণনা করা হয় এবং মেয়াদ শেষে মোট মুনাফাসহ টাকা পাওয়া যায়।
৫. উদাহরণ:
আপনি যদি প্রতি মাসে ১,০০০ টাকা ডিপিএস রাখেন ১২ মাসের জন্য, তাহলে:
মাসিক জমা (টাকা) | মেয়াদ (মাস) | মোট জমা (টাকা) | আনুমানিক মুনাফা (৬%) | মোট ফেরত টাকা (টাকা) |
---|---|---|---|---|
১,০০০ | ১২ | ১২,০০০ | প্রায় ৩৬০ | ১২,৩৬০ |
৬. কীভাবে মুনাফা পাওয়া যায়?
- আপনি প্রতি মাসে নির্দিষ্ট টাকা জমা রাখবেন।
- মেয়াদ শেষ হলে, মূল টাকার সঙ্গে মুনাফা আপনার বিকাশ সেভিংস অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
- মুনাফা উঠানোর জন্য কোনো অতিরিক্ত কর বা ফি নেই।
৭. আগাম টাকা তুলতে পারবো?
- ডিপিএস মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেও আপনি টাকা তুলতে পারেন, কিন্তু তখন পুরো মুনাফা পাবেন না।
- মেয়াদ শেষে পুরো মুনাফা পেতে হলে পুরো মেয়াদ পুরা করতে হবে।
৮. কীভাবে ডিপিএস শুরু করবেন?
- বিকাশ অ্যাপ থেকে ‘Savings’ বা ‘DPS’ অপশন নির্বাচন করুন।
- আপনার মাসিক সঞ্চয় পরিমাণ ও মেয়াদ নির্বাচন করুন।
- নিয়মিত মাসিক পেমেন্ট করুন
bKash Payment through Visa Card A To Z | বিকাশ পেমেন্ট হবে ভিসা কার্ড দিয়ে সরাসরি
বিকাশ ডিপিএস খোলার নিয়ম | How to DPS in Bkash
বিকাশ রিওয়ার্ড পয়েন্ট ব্যবহার করে ক্যাশব্যাক | bkash point use | bkash rewards points use
bKash Coupon A to Z | বিকাশ কুপন
My other website-https//:tamzidulhaque.com
My other website-https://abraronlineshop.com